০৫:০৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গা শহরজুড়ে আলোর উৎসব, দীপাবলির আনন্দে মাতোয়ারা

‘আলোর উৎসব দীপাবলিতে কেটে যাক সব আঁধার’ এই প্রার্থনায় চুয়াডাঙ্গা শহরের আতসবাজি প্রজ্জ্বলনের আয়োজন করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিভিন্ন সম্প্রদায়।

বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) শহরের বড়বাজার-চৌরাস্তার মোড়ে সন্ধ্যা থেকে স্থানীয়দের মধ্যে উৎসবের উন্মাদনা ছিল চোখে পড়ার মতো, যা চলে রাত ১২টার পর পর্যন্ত।

এই সম্প্রদায়ের মানুষ মনে করেন, দীপাবলি মানেই আলোর উৎসব; দীপ মানে প্রদীপ আর অবলি মানে সারি। এই রাতে তারা বিশ্বাস করেন, শক্তির দেবি কালী তাদের জীবনের সব অন্ধকার দূর করবেন। বিজয়া দুর্গা চলে যাওয়ার পরবর্তী অমাবস্যার রাতে দীপ জ্বালিয়ে দেবী কালীকে পূজা করা হয়, যা তাদের এই উৎসবের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু।

শহরের বড় বাজার কালী মন্দিরসহ অনেক মন্দিরে দীপাবলি ঘিরে ছিল উৎসবের আয়োজন। ভক্তরা প্রদীপ জ্বালিয়ে সমাজের সব অন্ধকার দূর করার প্রার্থনা করেন।

এবারের কালী পূজার লগ্ন মধ্যরাতে অনুষ্ঠিত হয়, যখন দেবী কালী তাদের মনকে দীপাবলির আলোর মতো উজ্জ্বল করবেন-এমন আশা নিয়ে ভক্তরা প্রার্থনা করেন।

নিজের শিশু সন্তানকে দীপাবলির আনন্দ উপভোগের আরও সুযোগ করে দিয়ে রিকশায় শহর ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন বাংলাদেশ হিন্দু খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক হেমন্ত কুমার সিংহ রায়। তিনি বলেন, ‘এই আলো সমাজে ভালোবাসা, শান্তি ও সম্প্রীতির বার্তা ছড়িয়ে দেয়। মোমবাতি ও প্রদীপের আলোতে উদ্ভাসিত হয় সারা শহর, আর মানুষে মানুষের মাঝে তৈরি হয় এক ভ্রাতৃত্বের বন্ধন। আমরা নির্বিঘ্নে উৎসব উদ্যাপন করে পেরে আনন্দিত।

‘আলোর উৎসব দীপাবলিতে কেটে যাক সব আঁধার’ এই প্রার্থনায় চুয়াডাঙ্গা শহরের আতসবাজি প্রজ্জ্বলনের আয়োজন করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিভিন্ন সম্প্রদায়।

বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) শহরের বড়বাজার-চৌরাস্তার মোড়ে সন্ধ্যা থেকে স্থানীয়দের মধ্যে উৎসবের উন্মাদনা ছিল চোখে পড়ার মতো, যা চলে রাত ১২টার পর পর্যন্ত।

এই সম্প্রদায়ের মানুষ মনে করেন, দীপাবলি মানেই আলোর উৎসব; দীপ মানে প্রদীপ আর অবলি মানে সারি। এই রাতে তারা বিশ্বাস করেন, শক্তির দেবি কালী তাদের জীবনের সব অন্ধকার দূর করবেন। বিজয়া দুর্গা চলে যাওয়ার পরবর্তী অমাবস্যার রাতে দীপ জ্বালিয়ে দেবী কালীকে পূজা করা হয়, যা তাদের এই উৎসবের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু।

শহরের বড় বাজার কালী মন্দিরসহ অনেক মন্দিরে দীপাবলি ঘিরে ছিল উৎসবের আয়োজন। ভক্তরা প্রদীপ জ্বালিয়ে সমাজের সব অন্ধকার দূর করার প্রার্থনা করেন।

এবারের কালী পূজার লগ্ন মধ্যরাতে অনুষ্ঠিত হয়, যখন দেবী কালী তাদের মনকে দীপাবলির আলোর মতো উজ্জ্বল করবেন-এমন আশা নিয়ে ভক্তরা প্রার্থনা করেন।

বাংলাদেশ হিন্দু খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক হেমন্ত কুমার সিংহ রায়। তিনি বলেন, ‘এই আলো সমাজে ভালোবাসা, শান্তি ও সম্প্রীতির বার্তা ছড়িয়ে দেয়। মোমবাতি ও প্রদীপের আলোতে উদ্ভাসিত হয় সারা শহর, আর মানুষে মানুষের মাঝে তৈরি হয় এক ভ্রাতৃত্বের বন্ধন।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

জনপ্রিয়

চুয়াডাঙ্গার দীননাথপুরে বিএনপি নেতা সানোয়ারকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে প্রতিবাদ সভা

চুয়াডাঙ্গা শহরজুড়ে আলোর উৎসব, দীপাবলির আনন্দে মাতোয়ারা

প্রকাশের সময় : ১১:৪১:১৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১ নভেম্বর ২০২৪

‘আলোর উৎসব দীপাবলিতে কেটে যাক সব আঁধার’ এই প্রার্থনায় চুয়াডাঙ্গা শহরের আতসবাজি প্রজ্জ্বলনের আয়োজন করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিভিন্ন সম্প্রদায়।

বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) শহরের বড়বাজার-চৌরাস্তার মোড়ে সন্ধ্যা থেকে স্থানীয়দের মধ্যে উৎসবের উন্মাদনা ছিল চোখে পড়ার মতো, যা চলে রাত ১২টার পর পর্যন্ত।

এই সম্প্রদায়ের মানুষ মনে করেন, দীপাবলি মানেই আলোর উৎসব; দীপ মানে প্রদীপ আর অবলি মানে সারি। এই রাতে তারা বিশ্বাস করেন, শক্তির দেবি কালী তাদের জীবনের সব অন্ধকার দূর করবেন। বিজয়া দুর্গা চলে যাওয়ার পরবর্তী অমাবস্যার রাতে দীপ জ্বালিয়ে দেবী কালীকে পূজা করা হয়, যা তাদের এই উৎসবের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু।

শহরের বড় বাজার কালী মন্দিরসহ অনেক মন্দিরে দীপাবলি ঘিরে ছিল উৎসবের আয়োজন। ভক্তরা প্রদীপ জ্বালিয়ে সমাজের সব অন্ধকার দূর করার প্রার্থনা করেন।

এবারের কালী পূজার লগ্ন মধ্যরাতে অনুষ্ঠিত হয়, যখন দেবী কালী তাদের মনকে দীপাবলির আলোর মতো উজ্জ্বল করবেন-এমন আশা নিয়ে ভক্তরা প্রার্থনা করেন।

নিজের শিশু সন্তানকে দীপাবলির আনন্দ উপভোগের আরও সুযোগ করে দিয়ে রিকশায় শহর ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন বাংলাদেশ হিন্দু খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক হেমন্ত কুমার সিংহ রায়। তিনি বলেন, ‘এই আলো সমাজে ভালোবাসা, শান্তি ও সম্প্রীতির বার্তা ছড়িয়ে দেয়। মোমবাতি ও প্রদীপের আলোতে উদ্ভাসিত হয় সারা শহর, আর মানুষে মানুষের মাঝে তৈরি হয় এক ভ্রাতৃত্বের বন্ধন। আমরা নির্বিঘ্নে উৎসব উদ্যাপন করে পেরে আনন্দিত।

‘আলোর উৎসব দীপাবলিতে কেটে যাক সব আঁধার’ এই প্রার্থনায় চুয়াডাঙ্গা শহরের আতসবাজি প্রজ্জ্বলনের আয়োজন করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিভিন্ন সম্প্রদায়।

বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) শহরের বড়বাজার-চৌরাস্তার মোড়ে সন্ধ্যা থেকে স্থানীয়দের মধ্যে উৎসবের উন্মাদনা ছিল চোখে পড়ার মতো, যা চলে রাত ১২টার পর পর্যন্ত।

এই সম্প্রদায়ের মানুষ মনে করেন, দীপাবলি মানেই আলোর উৎসব; দীপ মানে প্রদীপ আর অবলি মানে সারি। এই রাতে তারা বিশ্বাস করেন, শক্তির দেবি কালী তাদের জীবনের সব অন্ধকার দূর করবেন। বিজয়া দুর্গা চলে যাওয়ার পরবর্তী অমাবস্যার রাতে দীপ জ্বালিয়ে দেবী কালীকে পূজা করা হয়, যা তাদের এই উৎসবের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু।

শহরের বড় বাজার কালী মন্দিরসহ অনেক মন্দিরে দীপাবলি ঘিরে ছিল উৎসবের আয়োজন। ভক্তরা প্রদীপ জ্বালিয়ে সমাজের সব অন্ধকার দূর করার প্রার্থনা করেন।

এবারের কালী পূজার লগ্ন মধ্যরাতে অনুষ্ঠিত হয়, যখন দেবী কালী তাদের মনকে দীপাবলির আলোর মতো উজ্জ্বল করবেন-এমন আশা নিয়ে ভক্তরা প্রার্থনা করেন।

বাংলাদেশ হিন্দু খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক হেমন্ত কুমার সিংহ রায়। তিনি বলেন, ‘এই আলো সমাজে ভালোবাসা, শান্তি ও সম্প্রীতির বার্তা ছড়িয়ে দেয়। মোমবাতি ও প্রদীপের আলোতে উদ্ভাসিত হয় সারা শহর, আর মানুষে মানুষের মাঝে তৈরি হয় এক ভ্রাতৃত্বের বন্ধন।