০৩:০৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২১ মে ২০২৫, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায় মাথার খুলিবিহীন শিশুর জন্ম

চুয়াডাঙ্গার দামুডহুদা উপজেলার একটি বেসরকারি ক্লিনিকে মাথার খুলিবিহীন একটি শিশুর জন্ম হয়েছে। 

শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা বাজারে অবস্থিত বেসরকারি অ্যাপোলো ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামক ক্লিনিকে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে শিশুর জন্ম দেন আরজিনা খাতুন নামের এক নারী।

এ অস্বাভাবিক শিশুর জন্মের খবর ছড়িয়ে পড়লে এক নজর দেখতে শতশত নারী-পুরুষ ক্লিনিকে ভিড় জমাচ্ছেন। 

ক্লিনিক সুত্রে জানা যায়, শনিবার সকালে দামুড়হুদা উপজেলার কুনিয়া গ্রামের এখলাস উদ্দীনের স্ত্রী আরজিনা খাতুন প্রসব বেদনা অনুভব করলে অ্যাপোলো ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়। বিকেলে ডা. হাসানুজ্জামান নূপুর অস্ত্রোপচার করেন। অস্ত্রোপচার শেষে দেখা যায়, শিশুটির মাথার খুলির অংশ নেই। নবজাতকটি বর্তমানে পর্যবেক্ষণে আছে। 

 ডা. হাসানুজ্জামান নূপুর বলেন, এটি  চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় ‘এনেনসেফালি’ নামে পরিচিত। এটি একটি জন্মগত ত্রুটি,। এই ক্ষেত্রে বেশিরভাগই শিশু বাঁচতে পারে না। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই মৃত্যু যায়। যদিও শিশুটি বর্তমানে জীবিত রয়েছে, তবে তার ভবিষ্যত অত্যন্ত অনিশ্চিত। আমরা তাকে পর্যবেক্ষণে রেখেছি।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

জনপ্রিয়

জনপ্রিয় গায়ক নোবেল গ্রেপ্তার

চুয়াডাঙ্গায় মাথার খুলিবিহীন শিশুর জন্ম

প্রকাশের সময় : ১১:৫৩:০৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

চুয়াডাঙ্গার দামুডহুদা উপজেলার একটি বেসরকারি ক্লিনিকে মাথার খুলিবিহীন একটি শিশুর জন্ম হয়েছে। 

শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা বাজারে অবস্থিত বেসরকারি অ্যাপোলো ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামক ক্লিনিকে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে শিশুর জন্ম দেন আরজিনা খাতুন নামের এক নারী।

এ অস্বাভাবিক শিশুর জন্মের খবর ছড়িয়ে পড়লে এক নজর দেখতে শতশত নারী-পুরুষ ক্লিনিকে ভিড় জমাচ্ছেন। 

ক্লিনিক সুত্রে জানা যায়, শনিবার সকালে দামুড়হুদা উপজেলার কুনিয়া গ্রামের এখলাস উদ্দীনের স্ত্রী আরজিনা খাতুন প্রসব বেদনা অনুভব করলে অ্যাপোলো ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়। বিকেলে ডা. হাসানুজ্জামান নূপুর অস্ত্রোপচার করেন। অস্ত্রোপচার শেষে দেখা যায়, শিশুটির মাথার খুলির অংশ নেই। নবজাতকটি বর্তমানে পর্যবেক্ষণে আছে। 

 ডা. হাসানুজ্জামান নূপুর বলেন, এটি  চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় ‘এনেনসেফালি’ নামে পরিচিত। এটি একটি জন্মগত ত্রুটি,। এই ক্ষেত্রে বেশিরভাগই শিশু বাঁচতে পারে না। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই মৃত্যু যায়। যদিও শিশুটি বর্তমানে জীবিত রয়েছে, তবে তার ভবিষ্যত অত্যন্ত অনিশ্চিত। আমরা তাকে পর্যবেক্ষণে রেখেছি।