০৬:৪০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায় মন্দির পাহারা দিচ্ছেন ইসলামী আন্দোলনের কর্মীরা

চুয়াডাঙ্গায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মন্দির পাহারার দায়িত্ব নিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কর্মীরা।

মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে শহরের বড় বাজারের রাধা গোবিন্দ ও সার্বজনীন দুর্গা মন্দিরে পাহার চৌকি বসায় তারা।

এছাড়া মানুষের জানমাল রক্ষায় নিজস্ব ট্রাফিকের ব্যবস্থা করেছেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।

রাধা গোবিন্দ ও সার্বজনীন দুর্গা মন্দিরে গিয়ে দেখা যায়, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সদস্যরা প্রধান গেটে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন। সংগঠনের ইউনিফর্মধারী সদস্যরা এই নিরাপত্তা দিচ্ছেন।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার সেক্রেটারি তুষার ইমরান সরকার বলেন, ‘জেলার সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সব মন্দির পাহারা দেওয়া হচ্ছে। আমরা বাঙালি সবাই ভাই ভাই। দেশের এই মুহূর্তে কোনো মহল সংখ্যালঘুদের বাড়িতে কিংবা মন্দিরে যাতে হামলা করতে না পারে, সে জন্য আমরা জেলার প্রতিটি মন্দিরে পাহারায় বসেছি।’ এছাড়া আমাদের সদস্যরা জানমাল রক্ষায় নিজস্ব ট্রাফিকের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কেন্দ্রীয়ভাবে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তারা এ দায়িত্ব পালন করে যাবেন বলেও জানান তিনি।

One thought on “চুয়াডাঙ্গায় মন্দির পাহারা দিচ্ছেন ইসলামী আন্দোলনের কর্মীরা

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

জনপ্রিয়

উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদের পদত্যাগ দাবি ইশরাকের

চুয়াডাঙ্গায় মন্দির পাহারা দিচ্ছেন ইসলামী আন্দোলনের কর্মীরা

প্রকাশের সময় : ১০:৪৭:৪২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৭ অগাস্ট ২০২৪

চুয়াডাঙ্গায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মন্দির পাহারার দায়িত্ব নিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কর্মীরা।

মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে শহরের বড় বাজারের রাধা গোবিন্দ ও সার্বজনীন দুর্গা মন্দিরে পাহার চৌকি বসায় তারা।

এছাড়া মানুষের জানমাল রক্ষায় নিজস্ব ট্রাফিকের ব্যবস্থা করেছেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।

রাধা গোবিন্দ ও সার্বজনীন দুর্গা মন্দিরে গিয়ে দেখা যায়, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সদস্যরা প্রধান গেটে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন। সংগঠনের ইউনিফর্মধারী সদস্যরা এই নিরাপত্তা দিচ্ছেন।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার সেক্রেটারি তুষার ইমরান সরকার বলেন, ‘জেলার সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সব মন্দির পাহারা দেওয়া হচ্ছে। আমরা বাঙালি সবাই ভাই ভাই। দেশের এই মুহূর্তে কোনো মহল সংখ্যালঘুদের বাড়িতে কিংবা মন্দিরে যাতে হামলা করতে না পারে, সে জন্য আমরা জেলার প্রতিটি মন্দিরে পাহারায় বসেছি।’ এছাড়া আমাদের সদস্যরা জানমাল রক্ষায় নিজস্ব ট্রাফিকের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কেন্দ্রীয়ভাবে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তারা এ দায়িত্ব পালন করে যাবেন বলেও জানান তিনি।