০৯:০৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দর্শনা সীমান্ত দিয়ে কারাভোগ শেষে ফিরলেন ভারতীয় নাগরিক

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

দর্শনা ইমিগ্রেশনের ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) আতিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

অভিষেক কুমার ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের বোকারো জেলার জারিদিহ বাজার থানার ঘনশ্যাম প্রসাদের ছেলে। তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন বলে জানা গেছে।

জানা গেছে, ২০১৯ সালে রাজশাহী সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে বাংলাদেশের জলসীমায় অনুপ্রবেশের দায়ে অভিষেক কুমার। বিজিবি তাকে আটক করে সংশ্লিষ্ট থানায় সোপর্দ করেন। পরে পুলিশ মামলা করলে অভিষেককে কারাদণ্ড দেন আদালত।

২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে ভারতীয় দূতাবাসের একজন কর্মকর্তা একাত্তর টিভির জ্যেষ্ঠ চিত্র সাংবাদিক শামসুল হুদার প্রত্যাবাসন বিষয়ক বেশকিছু সাফল্যের কথা জানতে পেরে অভিষেককে তার পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে অনুরোধ জানান।

সে অনুযায়ী হুদা রাজশাহী জেলখানার জেলারের সঙ্গে যোগাযোগ করে অভিষেকের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করেন এবং তাকে দেশে ফেরাতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলেন। অবশেষে অভিষেকের মা পুষ্পা দেবী ও বোন নিতু দেবীকে খুঁজে বের করতে সক্ষম হন তিনি।

চুয়াডাঙ্গা দর্শনা আইসিপি বিজিবি ক্যাম্প কমান্ডার সুবেদার এনামুল কবির ও বিএসএফ গেদে কমান্ডার ভিটাসির নেতৃত্বে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে অভিষেক কুমারের মা পুস্পা দেবি ও পরিবারের লোকজনের কাছে হস্তান্তর শেষে তাকে দর্শনা সীমান্ত দিয়ে ভারতে ফেরত পাঠানো হয়।

জনপ্রিয়

চুয়াডাঙ্গায় মোটরসাইকেল কিনে না দেয়ায় মনোমালিন্য, অত:পর…

দর্শনা সীমান্ত দিয়ে কারাভোগ শেষে ফিরলেন ভারতীয় নাগরিক

প্রকাশের সময় : ১১:০৭:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ ২০২৪
Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

দর্শনা ইমিগ্রেশনের ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) আতিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

অভিষেক কুমার ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের বোকারো জেলার জারিদিহ বাজার থানার ঘনশ্যাম প্রসাদের ছেলে। তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন বলে জানা গেছে।

জানা গেছে, ২০১৯ সালে রাজশাহী সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে বাংলাদেশের জলসীমায় অনুপ্রবেশের দায়ে অভিষেক কুমার। বিজিবি তাকে আটক করে সংশ্লিষ্ট থানায় সোপর্দ করেন। পরে পুলিশ মামলা করলে অভিষেককে কারাদণ্ড দেন আদালত।

২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে ভারতীয় দূতাবাসের একজন কর্মকর্তা একাত্তর টিভির জ্যেষ্ঠ চিত্র সাংবাদিক শামসুল হুদার প্রত্যাবাসন বিষয়ক বেশকিছু সাফল্যের কথা জানতে পেরে অভিষেককে তার পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে অনুরোধ জানান।

সে অনুযায়ী হুদা রাজশাহী জেলখানার জেলারের সঙ্গে যোগাযোগ করে অভিষেকের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করেন এবং তাকে দেশে ফেরাতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলেন। অবশেষে অভিষেকের মা পুষ্পা দেবী ও বোন নিতু দেবীকে খুঁজে বের করতে সক্ষম হন তিনি।

চুয়াডাঙ্গা দর্শনা আইসিপি বিজিবি ক্যাম্প কমান্ডার সুবেদার এনামুল কবির ও বিএসএফ গেদে কমান্ডার ভিটাসির নেতৃত্বে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে অভিষেক কুমারের মা পুস্পা দেবি ও পরিবারের লোকজনের কাছে হস্তান্তর শেষে তাকে দর্শনা সীমান্ত দিয়ে ভারতে ফেরত পাঠানো হয়।