বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি যৌথভাবে এই কর্মসূচি পালন করবে। ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত ছয় দিন সারা দেশে গণসংযোগ চালাবেন সংগঠন দুটির নেতারা।
দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, পেশাজীবী মানুষের মাঝে জনসংযোগ চালাবে তারা।

এরই ধারাবাহিকতায় চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে জনসংযোগ করেছে বৈষমবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধিগণ।
সোমবার (০৬ জানুয়ারি) দিনব্যাপী জীবননগর উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা, ৮টি ইউনিয়ন পরিষদ ও আন্দুলবাড়িয়ার কলেজে এ কার্যক্রম পরিচালনা করেন তারা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নেতৃবৃন্দ জানান, জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রে জন আকাঙ্খার কথা নিয়ে আসতে এবং সকল শ্রেণির জনগনকে ঐক্যবদ্ধ করতে ও রাষ্ট্রীয় সেবা সম্পর্কিত তাদের অভিমত জানতে জনসংযোগ কার্যক্রম পরিচালিত হয়।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যরা জীবননগর উপজেলার সব কয়টি ইউনিয়ন পরিষদে উপস্থিতি কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করেন এবং জনসাধারণের সাথে ইউনিয়নের কর্মকর্তাদের মতবিনিময় সংক্রান্ত জনসংযোগ ও সাধারণ জনগণ রাষ্ট্রীয় সেবা সম্পর্কে তাদের মতামত তুলে ধরেন। এবং জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র সম্পর্কে তাদের প্রত্যাশার বিষয়ে আলোচনা করেন।

জণসংযোগ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার আহ্বায়ক আসলাম হোসেন, সদস্য সচিব সাফফাতুল ইসলাম, মুখ্য সংগঠক সজিবুল ইসলাম, যুগ্ম সদস্য সচিব রেজাউল বাসার প্লাবন, ফাহিম, সৈকত, শিমুল, শান্ত জেলা সদস্য, হাসানুজ্জামান, নাইম, হ্যাপি, রিফাত জীবননগর প্রতিনিধি সোহেল পারভেজ, জিল্লুর রহমান পাপ্পু, রুবেল,রিদয়, তাওছিপ, সোহা, সোভা, তাওছান, মুছতাকিন, আলাউদ্দিন, রুহুল, আমিন, সাইদ, শামিম, সাইফুল, হৃদয়,রাজু, আহাদসহ জীবননগর উপজেলার বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যরা।
এএইচ