০৪:১৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

টানা ১০ ঘন্টা পর সারাদেশের সঙ্গে খুলনার রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার আনসারবাড়িয়া তেলবাহী ট্রেনের ট্যাঙ্কার লাইনচ্যুতের ঘটনায় টানা ১০ ঘন্টা পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। হয়েছে।

বুধবার (২৩ অক্টোবর) বেলা ১১টা থেকে সারাদেশের সঙ্গে খুলনার রেল চলাচল শুরু হয়েছে।

উথলী রেলওয়ে স্টেশনের মাষ্টার মিন্টু কুমার রায় রেডিও চুয়াডাঙ্গাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, টানা ১০ ঘন্টা পর উদ্ধারকাজ সম্পন্ন হয়েছে। রেলগাড়ি চালাচ্ছি আমরা।

আরও

এর আগে মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) দিবাগত অনুমানিক রাত সাড়ে ১২ টার দিকে জীবননগর উপজেলার উথলী রেলস্টেশন পার হয়ে আনসারবাড়িয়া রেল স্টেশনের অদূরে তেলবাহী ট্রেনের ৮টি ট্যাঙ্কার লাইনচ্যুত হয়। এতে খুলনার সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। ভোগান্তিতে পড়েন বিভিন্ন যাত্রীবাহী ট্রেনের শতশত যাত্রী। বিকল্প উপায়ে অসংখ্য যাত্রীরা গন্তব্যস্থলের উদ্দেশ্যে যাত্রা করতে দেখা যায়। এতে ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয় ঘটে।

এ বিষয়ে জানতে চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশনের মাষ্টার মিজানুর রহমানের ব্যক্তিগত নাম্বারে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। 

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

জনপ্রিয়

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

টানা ১০ ঘন্টা পর সারাদেশের সঙ্গে খুলনার রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

প্রকাশের সময় : ১২:১৭:১০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪

চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার আনসারবাড়িয়া তেলবাহী ট্রেনের ট্যাঙ্কার লাইনচ্যুতের ঘটনায় টানা ১০ ঘন্টা পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। হয়েছে।

বুধবার (২৩ অক্টোবর) বেলা ১১টা থেকে সারাদেশের সঙ্গে খুলনার রেল চলাচল শুরু হয়েছে।

উথলী রেলওয়ে স্টেশনের মাষ্টার মিন্টু কুমার রায় রেডিও চুয়াডাঙ্গাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, টানা ১০ ঘন্টা পর উদ্ধারকাজ সম্পন্ন হয়েছে। রেলগাড়ি চালাচ্ছি আমরা।

আরও

এর আগে মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) দিবাগত অনুমানিক রাত সাড়ে ১২ টার দিকে জীবননগর উপজেলার উথলী রেলস্টেশন পার হয়ে আনসারবাড়িয়া রেল স্টেশনের অদূরে তেলবাহী ট্রেনের ৮টি ট্যাঙ্কার লাইনচ্যুত হয়। এতে খুলনার সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। ভোগান্তিতে পড়েন বিভিন্ন যাত্রীবাহী ট্রেনের শতশত যাত্রী। বিকল্প উপায়ে অসংখ্য যাত্রীরা গন্তব্যস্থলের উদ্দেশ্যে যাত্রা করতে দেখা যায়। এতে ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয় ঘটে।

এ বিষয়ে জানতে চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশনের মাষ্টার মিজানুর রহমানের ব্যক্তিগত নাম্বারে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।