০৬:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫, ১০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায় স্বাস্থ্য সহকারী নিয়োগে সেই প্রার্থীকে একান্তে ভাইভা নেয়ার অভিযোগ

এবার ১৮১৯৩৪০৩৩২৬৭ রোলধারী পরীক্ষার্থীকে একান্তে ভাইভা নিয়ে নিয়োগ দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন ২৪১৯১১০৫৮২২ নম্বর রোলধারী পরীক্ষার্থী মো. সাজেদুর রহমান ও ২৪১৯১১০৫২২২ নম্বর রোলধারী পরিক্ষার্থী সুবর্ণা খাতুন।

এক লিখিত অভিযোগে সুবর্ণা খাতুন বলেন, ১৮১৯৩৪০৩৩২৬৭ রোল নম্বরটি স্বাস্থ্য সহকারীর ভাইবার ২০৫ জনের লিস্টে ছিল না। পরবর্তীতে সংশোধনী বিজ্ঞপ্তিতে ১৮১৯৩৪০৩৩২৬৭ রোলটি আসে বলে দাবি করা হয়। পরে তাকে একান্তে ভাইভা নেওয়া নেওয়া হয়। পরবর্তীতে এই রোল নম্বরধারীকে চারকিতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এখানে অনেক অনিয়ম হয়েছে।

এদিকে ভাইবায় অনুত্তীর্ণ অপর পরিক্ষার্থী সাজেদুর রহমান বলেন, রিটেন পরীক্ষার রেজাল্ট দেওয়ার পরপরই এলাকায় প্রচার হয় ১৮১৯৩৪০৩৩২৬৭ রোলধারীর চাকরি কনফার্ম হয়ে গেছে। এ কারণে আমি ভাইভা দিতে যেতে চায়নি। তবে পরিবারের জোরাজুরিতে আমি ভাইভা দিতে গেছিলাম। ভাইভা লিস্টে বিকেলে জীবননগরের চারজনের নাম ছিল। এর মধ্যে হঠাৎ এই মেয়ে আসে। কিন্তু লিস্টে তার নাম ছিল না।

বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুললে সে সময় সময় এক কর্মকর্তা তাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনার জন্য তো আমাদের ফোন গরম হয়ে গিয়েছিল।

এদিকে, সাজেদুর রহমান আরও অভিযোগ করে বলেন, ভাইভা বোর্ডে সবার শেষ ওই পরীক্ষার্থীর ভাইবা নেয়া হয়। তারই চাকরি হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে। আমরা এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত চাই।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

জনপ্রিয়

চুয়াডাঙ্গার মুন্সিপুর সীমান্তে স্বর্ণসহ চোরাকারবারি আটক

চুয়াডাঙ্গায় স্বাস্থ্য সহকারী নিয়োগে সেই প্রার্থীকে একান্তে ভাইভা নেয়ার অভিযোগ

প্রকাশের সময় : ০৮:২৭:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫

এবার ১৮১৯৩৪০৩৩২৬৭ রোলধারী পরীক্ষার্থীকে একান্তে ভাইভা নিয়ে নিয়োগ দেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন ২৪১৯১১০৫৮২২ নম্বর রোলধারী পরীক্ষার্থী মো. সাজেদুর রহমান ও ২৪১৯১১০৫২২২ নম্বর রোলধারী পরিক্ষার্থী সুবর্ণা খাতুন।

এক লিখিত অভিযোগে সুবর্ণা খাতুন বলেন, ১৮১৯৩৪০৩৩২৬৭ রোল নম্বরটি স্বাস্থ্য সহকারীর ভাইবার ২০৫ জনের লিস্টে ছিল না। পরবর্তীতে সংশোধনী বিজ্ঞপ্তিতে ১৮১৯৩৪০৩৩২৬৭ রোলটি আসে বলে দাবি করা হয়। পরে তাকে একান্তে ভাইভা নেওয়া নেওয়া হয়। পরবর্তীতে এই রোল নম্বরধারীকে চারকিতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এখানে অনেক অনিয়ম হয়েছে।

এদিকে ভাইবায় অনুত্তীর্ণ অপর পরিক্ষার্থী সাজেদুর রহমান বলেন, রিটেন পরীক্ষার রেজাল্ট দেওয়ার পরপরই এলাকায় প্রচার হয় ১৮১৯৩৪০৩৩২৬৭ রোলধারীর চাকরি কনফার্ম হয়ে গেছে। এ কারণে আমি ভাইভা দিতে যেতে চায়নি। তবে পরিবারের জোরাজুরিতে আমি ভাইভা দিতে গেছিলাম। ভাইভা লিস্টে বিকেলে জীবননগরের চারজনের নাম ছিল। এর মধ্যে হঠাৎ এই মেয়ে আসে। কিন্তু লিস্টে তার নাম ছিল না।

বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুললে সে সময় সময় এক কর্মকর্তা তাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনার জন্য তো আমাদের ফোন গরম হয়ে গিয়েছিল।

এদিকে, সাজেদুর রহমান আরও অভিযোগ করে বলেন, ভাইভা বোর্ডে সবার শেষ ওই পরীক্ষার্থীর ভাইবা নেয়া হয়। তারই চাকরি হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে অনেক বিতর্ক রয়েছে। আমরা এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত চাই।