০৩:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫, ৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আলমডাঙ্গায় ‘এসএমজে ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের’ উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

বৃহস্পতিবার (১২ জুন) দুপুরে এসএমজে ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই কর্মসূচির তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বৃহস্পতিবার (১২ জুন) সকালে উপজেলার ভাংবাড়ীয়া গ্রামের ঈদগাহ মাঠে ফাউন্ডেশনের প্রধান পৃষ্ঠপোষক মতিউর রহমান স্বাধীনের সভাপতিত্বে এবং মিরাজুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আলমডাঙ্গা থানা (জি.এ) জামায়াতের সেক্রেটারি কামরুল হাসান সোহেল।

অনান্যদের মধ্যে অতিথি হিসেবে ছিলেন ভাংবাড়ীয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. টিপু সুলতান, সহসভাপতি মজিবুর রহমান বিজু, জেলা শ্রমিককল্যাণ ফেডারেশনের সেক্রেটারি কাইয়ুম উদ্দীন হিরোক এবং ভাংবাড়ীয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক।

অনুষ্ঠানে অতিথি কামরুল হাসান সোহেল বলেন, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষরোপণের বিকল্প নেই। আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত নিজ নিজ অবস্থান থেকে গাছ লাগানো। যা আগামীর সুস্থ ও স্বাভাবিক চুয়াডাঙ্গা বিনির্মানে সহায়ক হবেন।

ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি টিপু সুলতান বলেন,” আমাদের দেশকে আমাদেরই গড়তে হবে। গাছ লাগানোর পাশাপাশি গাছ কাটা বন্ধ করার বিষয়ে সোচ্চার হওয়া জরুরী।” এসময় তিনি ছাত্র-শিক্ষক, কৃষক-শ্রমিক সকলকে বৃক্ষরোপণ করার আহবান জানান।

ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এই কর্মসূচির আওতায় বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ, রাস্তার পাশ এবং জনসাধারণের চলাচলের স্থানে শতাধিক ফলজ, বনজ ও ঔষধি গাছের চারা রোপণ করা হবে। মতিউর রহমান স্বাধীন বলেন, ‘চুয়াডাঙ্গার ভৌগলিক অবস্থান এমন যে, গ্রীষ্মে তীব্র গরম আর শীতে কনকনে ঠান্ডায় জনজীবন কষ্টকর হয়ে ওঠে। তাই আমাদের পরিবেশ নিয়ে আরও সচেতন হওয়া জরুরি। শুধু গাছ লাগালেই হবে না, সেগুলোর যত্নও নিতে হবে।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা শাওন হোসেন রুমন, তাসনিম, হুসাইন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক, সাংবাদিক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। উপস্থিতদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে অনুষ্ঠানটি প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে।

ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ কর্মসূচির ধারাবাহিকতা ভবিষ্যতেও বজায় থাকবে এবং অন্যান্য অঞ্চলেও পরিবেশবান্ধব কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।

জনপ্রিয়

শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি জারি

আলমডাঙ্গায় ‘এসএমজে ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের’ উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রকাশের সময় : ০৩:৪৯:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫
Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

বৃহস্পতিবার (১২ জুন) দুপুরে এসএমজে ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই কর্মসূচির তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বৃহস্পতিবার (১২ জুন) সকালে উপজেলার ভাংবাড়ীয়া গ্রামের ঈদগাহ মাঠে ফাউন্ডেশনের প্রধান পৃষ্ঠপোষক মতিউর রহমান স্বাধীনের সভাপতিত্বে এবং মিরাজুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আলমডাঙ্গা থানা (জি.এ) জামায়াতের সেক্রেটারি কামরুল হাসান সোহেল।

অনান্যদের মধ্যে অতিথি হিসেবে ছিলেন ভাংবাড়ীয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মো. টিপু সুলতান, সহসভাপতি মজিবুর রহমান বিজু, জেলা শ্রমিককল্যাণ ফেডারেশনের সেক্রেটারি কাইয়ুম উদ্দীন হিরোক এবং ভাংবাড়ীয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক।

অনুষ্ঠানে অতিথি কামরুল হাসান সোহেল বলেন, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষরোপণের বিকল্প নেই। আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত নিজ নিজ অবস্থান থেকে গাছ লাগানো। যা আগামীর সুস্থ ও স্বাভাবিক চুয়াডাঙ্গা বিনির্মানে সহায়ক হবেন।

ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি টিপু সুলতান বলেন,” আমাদের দেশকে আমাদেরই গড়তে হবে। গাছ লাগানোর পাশাপাশি গাছ কাটা বন্ধ করার বিষয়ে সোচ্চার হওয়া জরুরী।” এসময় তিনি ছাত্র-শিক্ষক, কৃষক-শ্রমিক সকলকে বৃক্ষরোপণ করার আহবান জানান।

ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এই কর্মসূচির আওতায় বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ, রাস্তার পাশ এবং জনসাধারণের চলাচলের স্থানে শতাধিক ফলজ, বনজ ও ঔষধি গাছের চারা রোপণ করা হবে। মতিউর রহমান স্বাধীন বলেন, ‘চুয়াডাঙ্গার ভৌগলিক অবস্থান এমন যে, গ্রীষ্মে তীব্র গরম আর শীতে কনকনে ঠান্ডায় জনজীবন কষ্টকর হয়ে ওঠে। তাই আমাদের পরিবেশ নিয়ে আরও সচেতন হওয়া জরুরি। শুধু গাছ লাগালেই হবে না, সেগুলোর যত্নও নিতে হবে।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা শাওন হোসেন রুমন, তাসনিম, হুসাইন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক, সাংবাদিক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি এবং বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। উপস্থিতদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে অনুষ্ঠানটি প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে।

ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ কর্মসূচির ধারাবাহিকতা ভবিষ্যতেও বজায় থাকবে এবং অন্যান্য অঞ্চলেও পরিবেশবান্ধব কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।