চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার পারকৃষ্ণপুরে দেবরের কোদালের আঘাতে ডলি খাতুন (৩০) নামে এক নারী গুরুতর জখম হয়েছেন। তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আহত ডলি বেগম (৩০) আলমডাঙ্গা উপজেলার খাদিমপুর ইউনিয়নের পারকৃষ্ণপুর গ্রামের নুরুজ্জামানের স্ত্রী। অভিযুক্ত সুরুজ আলী (২৮) একই গ্রামের সানোয়ার হোসেনের ছেলে।
শনিবার (২৩ আগস্ট) সকাল ১১টার দিকে নিজ বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
আহত ডলি বেগম অভিযোগ করে বলেন, আমার বাড়িতে টয়লেট তৈরির জন্য একটি কুয়ো খনন করা হচ্ছিল। কুয়াে থেকে যে মাটিগুলো উত্তোলন করা হয় সেগুলো আমি আলাদা জায়গায় সরিয়ে রেখেছিলাম। পরে আমার দেবর সুরুজ বাড়িতে এসে মাটিগুলো নিতে চায়। এ সময় আমি মাটিগুলো দিতে অস্বীকৃতি জানাই এবং তাকে বলি যে মাটিগুলো আমার কাজে লাগবে। তখন সুরুজ ও তার স্ত্রী তানিয়া আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে এবং আমাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে সুরুজ পাশে থাকা একটি কোদাল দিয়ে আমার মাথায় সজরে আঘাত করে। পরে পরিবারের সদস্যরা আমাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ইসরাত জেরিন জেসি বলেন, তার শরীরের বিভিন্নস্থানে আঘাতের চিহৃ রয়েছে। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ভর্তি করা হয়েছে। তবে তিনি শঙ্কামুক্ত।
এএইচ
নিজস্ব প্রতিবেদক 

























