চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার কোষঘাটায় রাস্তা জমির রাস্তা ছাড়াকে কেন্দ্র করে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এতে ধারাল অস্ত্রের আঘাতে পিতা তমিজ উদ্দিন ও তারই ছেলে পুত্র জাফর ইকবাল জখম হয়েছেন।
Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!রক্তাক্ত অবস্থায় দুজনকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আহতরা হলেন, চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার কোষাঘাটা গ্রামের বৃদ্ধ তমিজ উদ্দিন ও তার ছেলে জাফর ইকবাল ওরফে মিল্টন।
শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকালে কোষাঘাটায় এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় বৃদ্ধ তমিজ উদ্দিনের বড় ছেলে জাহাঙ্গির হোসেন বাদি হয়ে দামূড়হুদা মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগ সুত্রে জানা গেছে, বসতবাড়ির মেইল গেট নির্মাণকাজ চলছিল। এসময় তারই চাচাতো ভা আবুল হাশেম, আবুল কাশেম, সাইফুল ইসলাম ও লালন বাধা প্রধান করেন। এদের সঙ্গে, মিলন হোসেন,পারভেজ, টিটন আলী যুক্ত হন। পরে তাদের সঙ্গে কথা-কাটাকাটি এক পর্যায়ে বৃদ্ধ তমিজ উদ্দিন ও জাফর ইকবালকে বেধড়ক মারপিট করে৷ এবং ধারাল অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। পরে তাদেরকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
আহত জাফর ইকবাল রেডিও চুয়াডাঙ্গাকে বলেন, আমাদের জমিতে বসতবাড়ির গেট নির্মাণকাজ চলছিল। পাশেই আমার চাচাতো ভাইয়েরা একই বাড়িতে বসবাস করছেন। আমাদের জমির উপর দিয়ে ১২ ফিট রাস্তা ছেড়েছি। এতে তারা মনক্ষুন্ন। এ কারণে তারা আমাদের নির্মাণ কাজে বাধা প্রদান করেন এবং অতর্কিত হামলা চালিয়ে আমাকে, আমার বাবাকে কুপিয়ে জখম করে তারা। এছাড়া আমার বড় ভাই জাহাঙ্গীরকেও মারধর করেছে। পরে আমাকে ও আমার বাবকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে পরিবারের সদস্যরা।
দামুড়হুদা মডেল থানা পুলিশের পরিদর্শক (ওসি) আলমগীর কবির রেডিও চুয়াডাঙ্গাকে বলেন, এঘটনায় একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। অপরপক্ষও পালটা অভিযোগ করবেন বলে জেনেছি। আমরা বিষয়টি তদন্ত করে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহন করব।
এএইচ