০৯:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫, ১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আলমডাঙ্গায় নিখোঁজের একদিন পর মাথাভাঙ্গা নদীতে মিলল ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ

চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলায় মাথাভাঙ্গা নদী থেকে আব্দুল গাফফার ওরফে টুলু (৩৫) নামে এক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে।

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

রবিবার (২৫ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার ভাংবাড়িয়া ইউনিয়নের নগরবোয়ালিয়া গ্রামের মাথাভাঙ্গা নদীতে ভাসমান অবস্থায় উদ্ধার করেন স্থানীয়রা।

খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করেন৷ অভিযোগ না থানায় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মরদেহ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করে পুলিশ।

নিহত আব্দুল গাফফার নগরবোয়ালিয়া গ্রামের মৃত আক্তার মন্ডলের ছেলে। তিনি মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন ও মৃগীরোগে (খিচুনি) আক্রান্ত ছিলেন বলে নিশ্চিত করেছেন আলমডাঙ্গা থানা পুলিশের পরিদর্শক (ওসি) শেখ গণি মিয়া।

স্থানীয়দের সুত্রে জানা যায়, আব্দুল গাফফার গতকাল শনিবার দুপুরে বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফেরেননি। অনেক খোজাখুজি করেও পাননি পরিবারের সদস্যরা। রবিবার দুপুরে গ্রামের কারিগরপাড়ার খেয়াঘাট নামক এলাকায় মাথাভাঙ্গা নদীতে আব্দুল গাফফারের মরদেহ ভাসমান অবস্থায় দেখতে পান স্থানীয়রা। পরে পুলিশে খবর দিলে তারা মাথাভাঙ্গা নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার করেন।

আলমডাঙ্গা থানা পুলিশের পরিদর্শক (ওসি) শেখ গণি মিয়া রেডিও চুয়াডাঙ্গাকে বলেন, তিনি মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন ছিলেন। পাশাপাশি তিনি মৃগীরোগের আক্রান্ত ছিলেন বলে জেনেছি। শনিবার দুপুরে বাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন৷ রোববার দুপুরে নদীতে তার মরদেহ পাওয়া যায়। অভিযোগ না থাকায় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত শেষে মরদেহ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।

জনপ্রিয়

চুয়াডাঙ্গায় মোটরসাইকেল কিনে না দেয়ায় মনোমালিন্য, অত:পর…

আলমডাঙ্গায় নিখোঁজের একদিন পর মাথাভাঙ্গা নদীতে মিলল ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ

প্রকাশের সময় : ০৮:২৭:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৪

চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলায় মাথাভাঙ্গা নদী থেকে আব্দুল গাফফার ওরফে টুলু (৩৫) নামে এক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে।

Thank you for reading this post, don't forget to subscribe!

রবিবার (২৫ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার ভাংবাড়িয়া ইউনিয়নের নগরবোয়ালিয়া গ্রামের মাথাভাঙ্গা নদীতে ভাসমান অবস্থায় উদ্ধার করেন স্থানীয়রা।

খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করেন৷ অভিযোগ না থানায় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মরদেহ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করে পুলিশ।

নিহত আব্দুল গাফফার নগরবোয়ালিয়া গ্রামের মৃত আক্তার মন্ডলের ছেলে। তিনি মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন ও মৃগীরোগে (খিচুনি) আক্রান্ত ছিলেন বলে নিশ্চিত করেছেন আলমডাঙ্গা থানা পুলিশের পরিদর্শক (ওসি) শেখ গণি মিয়া।

স্থানীয়দের সুত্রে জানা যায়, আব্দুল গাফফার গতকাল শনিবার দুপুরে বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফেরেননি। অনেক খোজাখুজি করেও পাননি পরিবারের সদস্যরা। রবিবার দুপুরে গ্রামের কারিগরপাড়ার খেয়াঘাট নামক এলাকায় মাথাভাঙ্গা নদীতে আব্দুল গাফফারের মরদেহ ভাসমান অবস্থায় দেখতে পান স্থানীয়রা। পরে পুলিশে খবর দিলে তারা মাথাভাঙ্গা নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার করেন।

আলমডাঙ্গা থানা পুলিশের পরিদর্শক (ওসি) শেখ গণি মিয়া রেডিও চুয়াডাঙ্গাকে বলেন, তিনি মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন ছিলেন। পাশাপাশি তিনি মৃগীরোগের আক্রান্ত ছিলেন বলে জেনেছি। শনিবার দুপুরে বাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন৷ রোববার দুপুরে নদীতে তার মরদেহ পাওয়া যায়। অভিযোগ না থাকায় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত শেষে মরদেহ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।